Description

ALMOND

The scientific name for almond is Prunus dulcis. Although it originated in Iran and is a fruit of the Asian region, it is now grown and cultivated almost all over the world. 100 gm Almond contains-

• Energy – 56 kcal
• Carbohydrates – 20 grams
• Fiber – 12 grams
• Fat – 51 grams
• Protein – 22 grams
• Thiamine – 0.24 mg
• Niacin – 4 mg
• Riboflavin – 0.6 mg
• Pantothenic acid – 0.3 mg
• Vitamin E – 26.22 mg
• Vitamin B: 0.13 mg
• Calcium – 246 mg
• Iron – 4 mg
• Magnesium – 285 mg
• Potassium – 626 mg
• linoleic Acid

BENEFITS OF ALMOND:

• Almond have vitamin, calcium, iron, magnesium, potassium which increase immunity. 
• Almond contain vitamin E, A, B1, B6. Vitamin E keeps the skin beautiful and does not leave the impression of age on the face. Almond also keep the hair well. For magnesium, hair stays healthy from the beginning and grows faster.
  
• The linoleic fatty acids in almond help reduce inflammation.  
• Vitamin B17 in almonds helps prevent cancer. 
• Almond prevent the rise in blood glucose and insulin levels after each meal. Almond regulates the process and absorption of glucose.
• Almonds are rich in magnesium. This element plays an important role in controlling blood pressure. So when the amount of magnesium is right, the proper activity of insulin is maintained. 
•  Start eating nuts every day, the risk of getting bone disease will be less. 
• Almond contain riboflavin and L-carnitine. This ingredient increases the efficiency of both brains. It helps prevent dementia.
• Almonds reduce the level of bad cholesterol in the body. Almonds are rich in mono-saturated fatty acids, as well as omega-6 fatty acids. But there is no trans fat. As a result, the risk of heart attack or stroke is less. 
• Eating seven wood nuts daily will increase both the quantity and quality of sperm in a man.  
• After eating almond, the hunger is completely reduced. As a result, the tendency to overeat is reduced. At the same time, the body needs more calories and the possibility of weight gain also decreases. almond also help control weight by increasing metabolism. 
• The presence of this fiber with arginine and healthy fats is very important in patients with cardiovascular disease. Eating fiber-rich foods reduces the risk of constipation.
• The high levels of Vitamin E in almonds, which are present in every corner of the body, increase the performance of the cells and help to prevent any damage to the body. As a result, even with age, it has no effect on the body.  
• Manganese, copper and riboflavin in almond increase the rate of metabolism and help in increasing energy.

কাঠ বাদাম

কাঠ বাদামের বৈজ্ঞানিক নাম Prunus dulcis। যদিও এটি ইরানে উদ্ভূত এবং এশিয়ান অঞ্চলের একটি ফল, এটি এখন প্রায় সারা বিশ্বে জন্মানো এবং চাষ করা হয়। 100 গ্রাম বাদামে থাকে-

শক্তি – 56 কিলোক্যালরি

কার্বোহাইড্রেট – 20 গ্রাম

ফাইবার – 12 গ্রাম

চর্বি – 51 গ্রাম

প্রোটিন – 22 গ্রাম

থায়ামিন – 0.24 মিলিগ্রাম

নিয়াসিন – 4 মিগ্রা

রিবোফ্লাভিন – 0.6 মিলিগ্রাম

প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড – 0.3 মিলিগ্রাম

ভিটামিন ই – 26.22 মিলিগ্রাম

ভিটামিন বি: 0.13 মিলিগ্রাম

ক্যালসিয়াম – 246 মিলিগ্রাম

আয়রন – 4 মিলিগ্রাম

ম্যাগনেসিয়াম – 285 মিলিগ্রাম

পটাসিয়াম – 626 মিলিগ্রাম

লিনোলিক অ্যাসিড

বাদামের উপকারিতা:

• বাদামে আছে ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
• বাদামে রয়েছে ভিটামিন ই, এ, বি১, বি৬। ভিটামিন ই ত্বককে সুন্দর রাখে এবং চেহারায় বয়সের ছাপ ফেলে না। ।চুলও ভালো রাখে বাদাম। ম্যাগনেসিয়ামের জন্য চুল শুরু থেকেই সুস্থ থাকে এবং দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
• বাদামের লিনোলিক ফ্যাটি অ্যাসিড প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
• বাদামে থাকা ভিটামিন B17 ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
• বাদাম প্রতিটি খাবারের পরে রক্তে গ্লুকোজ এবং ইনসুলিনের মাত্রা বৃদ্ধি রোধ করে। বাদাম গ্লুকোজের প্রক্রিয়া এবং শোষণ নিয়ন্ত্রণ করে।
• বাদাম ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ। এই উপাদানটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই ম্যাগনেসিয়ামের পরিমাণ ঠিক থাকলে ইনসুলিনের সঠিক কার্যকলাপ বজায় থাকে।
• প্রতিদিন বাদাম খাওয়া শুরু করুন, হাড়ের রোগ হওয়ার আশঙ্কা কম থাকবে।
• বাদামে রিবোফ্লাভিন এবং এল-কারনিটাইন থাকে। এই উপাদানটি উভয় মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।
• এটি ডিমেনশিয়া প্রতিরোধে সাহায্য করে।
• বাদাম শরীরের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। বাদাম মনো-স্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিডের পাশাপাশি ওমেগা -6 ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ। কিন্তু ট্রান্স ফ্যাট নেই। ফলে হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুঁকি কম থাকে।
• প্রতিদিন সাতটি কাঠ বাদাম খেলে একজন পুরুষের শুক্রাণুর পরিমাণ ও গুণমান উভয়ই বৃদ্ধি পাবে।
• বাদাম খাওয়ার পর ক্ষুধা একেবারে কমে যায়। ফলে অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা কমে যায়। সেই সঙ্গে শরীরে বেশি ক্যালরির প্রয়োজন হয় এবং ওজন বাড়ার সম্ভাবনাও কমে যায়। বাদাম মেটাবলিজম বাড়িয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
• কার্ডিওভাসকুলার রোগে আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে আর্জিনাইন এবং স্বাস্থ্যকর চর্বিযুক্ত এই ফাইবারের উপস্থিতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের ঝুঁকি কমে।
• বাদামে উচ্চমাত্রার ভিটামিন ই, যা শরীরের প্রতিটি কোণায় উপস্থিত, কোষের কর্মক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীরের কোনো ক্ষতি রোধ করতে সাহায্য করে। ফলে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরেও এর কোনো প্রভাব পড়ে না।
• বাদামে থাকা ম্যাঙ্গানিজ, কপার এবং রিবোফ্লাভিন মেটাবলিজমের হার বাড়ায় এবং শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।